Bangla Hot Golpo

Bangla Hot Golpo

বাংলা সেক্স স্টোরী – কাজ এর চাপে অনেকদিন পীসী তে বসা হয়না. অফীস এর উচু পোস্টে থাকাই একটা অভিসাপ, তার উপর বাবা মারা যাওয়ার পর নিজেদের বিজ়্নেস সামলানো একই সঙ্গে… অফীস পালিয়ে যেতে ইচ্ছা করে মাঝে মাঝে. হঠাৎ কাজের চাপটা একটু কমে গেলো কাকতালিও ভাবে. তাই সকালে দেরি করে ওঠার বিলাসিতা উপভোগ করে সম্রাট অশোক এর মতো মেজাজ নিয়ে চায়ে চুমুক দিতে দিতে পীসী অন করে ইয়াহুতে ঢুকলাম.
Are you like bangla choti golpo? Then keep reading Bangla Hot Golpo. Because only we are keep updated our blog regularly. Most of the bangladeshi and some indian I mean the man who lives in kolkata like bangla hot golpo. In this blog you will find on of the best bangla choties here. Almost every people like this blog. When rahima nock my room I open the door and see she is a very hot and spicy girl. Then she come to my room and sit on my bed. I am so curiuos about her and her body. Oh no she is dam’n sexy. One moment I loved her and I wish to do her all the night but I don’t know what she thinking about me.
ও গড…. ৪৩টা নতুন মেইল. আজেবজে মেইল এই ভড়া. মার্ক করছিলাম ডিলীট করবো বলে. হঠাৎ একটা সাব্জেক্টে চোখ আটকে গেলো. আইডিটা আননোন কিন্তু সাব্জেক্টে লেখা… বোকাচোদা…

ওপেন করলাম…… “চোদনা…. তোর অনেক বাহানা শুনেছি, আর না. ১২ই মার্চ আমার বিয়ে. যদি আরও কিছুদিন পৃথিবীর আলো দেখতে চাস তাহলে ৫ মিনিট এর ভিতর রেডী হয়ে টিকেট কাটতে বের হ. টাইম কম তাই আসারটা নিজের পকেট থেকে দিয়ে দে, ফেরারটা দাদা ব্যাবস্থা করে দেবে. ইয়োর টাইম স্টার্ট্স নাউ……. রঞ্জন.”

৩ মিনিট লাগলো লাভ-ক্ষতির ব্যালেন্স শীট রেডী করতে. টাকা অনেক কামানো যাবে বেঁচে থাকলে. আগে জীবনটা বাঁচায়. “মা খেতে দাও জলদি…..” বলতে বলতে দৌড়ে বাতরূমে ঢুকলাম. ১০ মিনিট এর ভিতর রেডী হয়ে ডাইনিং টেবিলে হাজ়ির.

মা বলল কীরে? বেশ তো জমিদারী চলে ঘুম থেকে উঠলি, কী এমন হলো যে ঘোড়ায় জিন পড়তে হলো?

বললাম ফাঁসির অর্ডার হয়েছে মা…

অবাক হয়ে মা বলল মানে? বললাম রঞ্জন মেইল করেছে. শালার বিয়ে. না গেলে খুন করে ফেলবে, তাই টিকেট কাটতে যাচ্ছি.

মা শুনে খুব খুশি হয়ে বলল, ও মা তাই নাকি? লাল্টু বিয়ে করছে?

গো-গ্রাসে গিলতে গিলতে বললাম হুম. টিকেট পেয়ে গেলাম বিয়ের ২ দিন আগের. হাতে মাত্রো ৬ দিন আছে. অনেক কাজ আর গোছগাছ ম্যানেজ করতে হবে. লেগে গেলাম কাজে.

ছোট্ট বেলায় জানতাম না যে ধিমান কাকু আমার নিজের কাকু না, এমনি বন্ধুত্ব ছিলো বাবা আর ধিমান কাকুর. মা এর কাছে যতো আবদার করেছি তার চেয়ে অনেক বেশি করেছি মলী কাকীমার কাছে. রঞ্জন ওরফে লাল্টু ছিলো আমার বন্ধু কম, ভাই বেশি. ধিমান কাকু জাহাজ এর ক্যাপ্টন ছিলেন. বেশির ভাগ সময় সমুদ্রেই থাকতেন. যখন ফিরতেন, আমাদের খুসির অন্ত থাকতো না. পাশা পাসি বাড়ি আমাদের. লাল্টু ইংজিনিযরিংগ শেষ করে চাকরী পায় আন্দামান এ. এর পর বছর ৭এক আগে ওদের সড়ীকি ঝামেলায় ধিমান কাকু সব বিক্রি করে দিয়ে লাল্টুর কাছে আন্দামানে গিয়ে বাড়ি করেন.

অনেক বার যেতে বলেছে কাকু কাকিমা বিশেস করে লাল্টু. কিন্তু এবার পুরো মৃত্যু পরয়াণা. লাল্টুর বিয়ে আর আমি যাবো না? ২ দিন আগেই পৌছে গেলাম. খুব খুশি হলেন কাকু কাকিমা লাল্টু. ধুমধাম আর অনেক মজয় বিয়ে ও শেষ হলো. এবার ফেরার পালা.

প্লেন এর টিকেট কাটিনি কারণ লাল্টু নিষেধ করেছিলো. বলল আরে চোদনা (গালি না দিয়ে আমরা ২ জন কথা শুরুই করতাম না হহাহা) আন্দামান এসে কেউ প্লেনে যায়? দাদা তোর ফেরার ব্যাবস্থা করে রেখেছে ক্রূজ়ারে. বাবার শিপ এখন নেই, তাই বাবার বন্ধু কে বলে তোর জন্য স্পেশাল সুইট এর ব্যাবস্থা করেছে. হাই-ফাই ব্যাবস্থা. রাজার মতো যাবি …

কথাটা যে কতো সত্যি বুঝলাম ক্রূজ়ারে চড়ার পর. ক্যাপ্টেন এর স্পেশাল গেস্ট কেবিন. কি নেই সেখানে? মনে হলো কোনো ৫ স্টার হোটেল এর ডিলাক্স সুইটে আছি. এই কদিনের হুল্লোর এর পর এই সমুদ্র যাত্রা ভীষন ভালো লাগছিলো. ভীষণ রোমান্টিক হয়ে পড়েছিলাম. কিন্তু চমক আর সৌভাগ্য তখনও বাকি ছিলো বুঝিনি.

বেলা ১.৩০ টয় জাহাজ় ছাড়ল. একটা চেয়ার টেনে বসে বসে সমুদ্রের রূপ পরিবর্তন দেখছিলাম. একদম টপ ফ্লোরে আমার কেবিন. আরও ৩টে কেবিন আছে সেখানে. সবই মনে হয় ফাঁকা. এত আনন্দের মাঝেও একাকিত্বটা কাঁটার মতো বিঁধছিলো. ভুলটা ভাংলো যখন আমার ঠিক পাশের কেবিন থেকে কেউ বেরলো.

কেউ বললাম কারণ এক কথায় তার বর্ণনা করতে চাই না. একটি মেয়ে, বয়স বছর ২২. আমার চেয়ে ২/৩ বছরের ছোট্ট. ওকে দেখার পর আমি হাঁ করে তাকিয়ে ছিলাম. এত সুন্দর কোনো মেয়ে হতে পরে? জীবনে কম মেয়ে তো দেখলাম না? কিন্তু একে দেখার পর মনে হলো এতদিন যাদের দেখেছি তারা সব ফিকা এর কাছে. আমি চোখে ফেরাতে পারছিলাম না.

মেয়েটা পাস কাটিয়ে চলে গেল. ভাবলাম ও হয়তো পরিবারের সাথে এসেছে. কিন্তু ভালো করে লক্ষ্য করে বুঝলাম ও একাই যাচ্ছে. এতই সুন্দরী আর ব্যক্তিত্ব পুর্ণ মেয়েটার চেহারা যে অন্য বারের মতো মেয়ে তাকে দেখার পরে ভোগ করার বাসনায় শরীর জেগে উঠলো না. তার বদলে সারা মন জুড়ে একটা ভালোলাগা ছড়িয়ে পড়লো.অকে ঝলকের দেখা কিন্তু কিছুতে বুলতে পারছিলাম না.

সন্ধে হয়ে গেল. কেবিন বয় চা দিয়ে গেল. চা খাছি আর সমুদ্র দেখছি. মেয়েটা বেরিয়ে এসে রেল্লিং এ ঝুকে দাড়াল, আমার দিকে পিছন করে. ঊফ কী ফিগার মেয়েটার. মনে হলো দেবী ভেনাস দাড়িয়ে আছে সামনে. স্টেপ কাট করা চুল ঘার ছাড়িয়ে পীঠের উপর পর্যন্তও ছড়িয়ে পড়েছে. ঘর এর যেটুকু দেখতে পাচ্ছি অল্প আলোতে মনে হছে সংখো কেটে বানানো গলা তা. টাইট একটা টি-শার্ট পড়েছে মেয়ে তা, নিছে টাইট্স. সুগঠিতও পীঠ. বুকটা দেখতে পাচ্ছিলাম না পুরোপুরি কিন্তু টি-শার্ট এর বুকের কাছটা যেমন কয়েকটা ভাজ ফেলে সামনের দিকে ছুটেছে তাতে আন্দাজ় করতে পারছিলাম যে ভরাটত আর খাড়া তার মাই দুটো.

কোমরের নিছে শুরু হয়েছে তার সব চেয়ে আকর্ষক অংগ… তার পাছা. এতক্ষণ শীল্পির চোখ নিয়ে দেখছিলাম শরীরটা, পাছায় চোখ পড়তে আমার শিল্পী সত্তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে আসল রপূ জেগে উঠলো. এই প্রথম মেয়েটাকে দেখে প্যান্টৈর ভিতর নড়াচড়া টের পেলাম. পাছার গোল গোল মাংষ পিন্ড দুটো স্ল্যাক্সে ঢেকে রাখলেও ২ পাহাড়ের মাঝে গভীর খাঁজ তা ঢেকে রাখতে পারেনি. আমি অপলক চোখে তাকিয়ে রইলাম ওর পাছার দিকে. যতো দেখছি বাড়া টোটো শকতও হছে.